গহীন সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু (এক বোতল সরিষার তেল ফ্রী) | Deep Sundarban Khalisha Honey (01 Bollte Mustard Oil FREE)

🟡 পণ্যের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি:

মধু হালকা হবে এবং পাত্রের উপরের অংশে অবশ্যই সাদা সাদা পরাগ থাকা মধুই সুন্দরবনের খাঁটি ও বিশুদ্ধ খলিশা ফুলের মধু । চাক থেকে প্রাপ্ত খলিশা ফুলের নেকটার সমৃদ্ধ মধু। খেতে খুবই সুস্বাদু এ মধু, শুধু পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের গহীন থেকেই আহরণ করা হয়। আমরা অর্গানিক বা শতভাগ খলিশা ফুলের প্রাকৃতিক মধু সংগ্রহীত প্রাকৃতিক চাকের মধু’কে বুঝি। আমাদের দেশের খলিশা ফুলের প্রাকৃতিক মধুর  উৎস হচ্ছে সুন্দরবন।  এই খলিশা ফুলের নেকটার থেকে সংগ্রহকৃত মধু অত্যন্ত দুর্লভ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। খলিশা ফুলের নির্যাসে তৈরি এই মধু শুধু একটি খাবার নয় – এটি একটি প্রাকৃতিক ঔষধ, একটি জীবনশক্তি! বিশুদ্ধ, কাঁচা ও অরফিল্টারড এই মধুতে নেই কোনো কেমিকেল, ভেজাল বা অতিরিক্ত মিষ্টতা – আছে শুধুই প্রকৃতির অকৃত্রিম উপহার।

🔥খলিসা ফুলের মধু এক্সপেন্সিভ হওয়ার কারণ:

এপ্রিলের প্রথম দুই সপ্তাহের ভিতরেই সংগ্রহ করা হয় সুন্দরবনের খলিশা গাছের ফুলের মধু সব থেকে বেশি আকর্ষণীয় ও জনপ্রিয়। দামও বেশি এই মধুর। এই মধুতে ৮৫-৯৫% নেকটার খলিশা ফুলের থাকে। সুন্দরবনের অন্যান্য মধুর তুলনায় এই মধুর পরিপক্কতা হয় বেশি।

🌿সুন্দরবনের (ম্যানগ্রোভ) মধুর বৈশিষ্ট্য:

• সুন্দরবনের মধু আবহাওয়াগত কারণে সবসময় পাতলা হয় ।
• পাত্রের উপরের অংশে অবশ্যই সাদা সাদা পরাগ থাকে।
• এই মধু মৌসুমীর শুরুতে হওয়াই সাদাটে দেখায় ।
• খেতে খুবই সুস্বাদু ও কিছুটা ঝাঝালো লাগে। মধুতে বুনো ঘ্রাণ থাকে।
• মধুর বোতলে ঝাঁকি লাগলে অনকে সময় ফেনা সৃষ্টি হয়।
• মধুর উপরে পোলেনের স্তর দেখা যায়।
• সুন্দরবনের মধুতে খলিশার সাথে গরান, কেওড়া হরগোজা, পশুর, মঠগরান, কাকড়া, লতা ফুলের নেকটার থাকে।
• এই মধুতে থাকে ৮৫-৯৫০% খলিশা ফুলের নেকটার।
• এটি সুন্দরবনের সব থেকে বেশি আকর্ষণীয় ও জনপ্রিয় মধু।
• সুন্দরবনের অন্যান্য মধুর তুলনায় এই মধুর পরিপক্কতা হয় বেশি।
• স্বাদে, গন্ধে এবং রঙের দিক থেকে এই মধু স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের অধিকারী।
• সুন্দরবনের মৌসুমের প্রথম উপহার প্রাকৃতিক খলিশা ফুলের মধু।

💪 উপকারিতা:

• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ।
• রক্ত চলাচল বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ।
• ত্বকের দাগ দূর করতে ও স্বাস্থ্যবান রাখেতে সহায়তা করে ।
• পাকস্থলী ও হজম বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
• গ্যাস্ট্রিক নিয়ন্ত্রণ রাখতে ভূমিকা পালন করে ।
• দেহ প্রাণবন্ত রাখতে সহায়তা করে ।
• কাশির উপশমে অত্যন্ত কার্যকর
• লিভার ও কিডনির কার্যকারিতা উন্নত করে
• হৃদপিণ্ড ও রক্ত চলাচল সঠিক রাখতে সহায়ক
• শারীরিক ও মানসিক শক্তি বাড়ায়
• অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদানে ভরপুর

🕐 ব্যবহার বিধি

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১ চামচ মধু সরাসরি খান অথবা কুসুম গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন। ঠাণ্ডা, কাশি বা গলা ব্যথা হলে দিনে ২-৩ বার ব্যবহার করা যেতে পারে। চাইলে দুধ, চা বা লেবু পানিতে মিশিয়ে ও ব্যবহার করা যায়।

বিশেষ টিপস:

• খাঁটি মধু এর ভেজাল/কৃত্তিম মধু চেনার ঘরোয়া পরীক্ষা করে কিছুটা ধারণা পাওয়া যায়। ঘরোয়া পরীক্ষা বলতে আগুন, পানি, চুন, পিঁপড়া, ফ্রিজিং ইত্যাদি পরীক্ষা। আসলে এ পরীক্ষাগুলো দিয়ে খাঁটি বা ভেজাল/কৃত্তিম মধু চেনা ১০০% সম্ভব নয়। আল্লাহর দিকে ফিরে,”ডি এইচ ন্যাচারাল ফুডের” ওপর ভরসা রেখে বিশ্বাসের সাথে নিতে পারেন ইনশাআল্লাহ।
• শিশুদের ক্ষেত্রে ১ বছরের বেশি বয়স হলে অল্প পরিমাণে ব্যবহার করুন।

🌟 কেন আমাদের উপর আস্থা রাখবেন?

• সরাসরি সুন্দরবন থেকে সংগ্রহকৃত:
  আমরা মধ্যস্থতাকারী নই – আমরা সরাসরি মৌয়ালদের থেকে মধু সংগ্রহ করি।
• খাঁটি ও অরফিল্টারড:
  মধুর স্বাদ, ঘ্রাণ ও গুণাগুণ ঠিক রাখতেই কোনো ধরনের প্রক্রিয়াকরণ করি না।
• কোনো ভেজাল নেই:
  আমরা কোনো চিনির মিশ্রণ, সিরাপ বা কেমিকেল ব্যবহার করি না — এটি পরীক্ষিত ও প্রমাণিত।
• “ডি এইচ ন্যাচারাল ফুডের” সততা ও মিশন:
  আমরা শুধু পণ্য বিক্রি করি না, আমরা মানুষকে কেমিকেল মুক্ত জীবনের দিকে ফিরিয়ে নিতে চাই —এটাই আমাদের প্রতিশ্রুতি।
•  গ্রাহক সন্তুষ্টি:
  আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের খলিশা মধু ব্যবহার করে শত শত গ্রাহক উপকার পেয়েছেন — যা আমাদের আস্থার ভিত্তি।